৳ ২০০ ৳ ১৭৬
|
১২% ছাড়
|
Quantity |
|
৯৯০ বা তার বেশি টাকার বই অর্ডারে ডেলিভারি চার্জ ফ্রি। কুপন: FREEDELIVERY
প্রথম অর্ডারে অতিরিক্ত ১০০ টাকা ছাড়; ১০০০+ টাকার বই অর্ডারে। ৫০ টাকা ছাড়; ৫০০+ টাকার বই অর্ডারে। কুপন: FIRSTORDER
বাঙালি জাতির জীবনের সবচেয়ে বড় অর্জন হচ্ছে বাংলাদেশের স্বাধীনতা'। ১৯৪৭ সালের ১৪ আগস্ট পাকিস্তান স্বাধীন হবার পরেই সংখ্যাগরিষ্ঠ বাঙালির প্রাণের ভাষা ‘বাংলা’কে বাদ দিয়ে সংখ্যালঘু মানুষের ভাষা ‘উর্দু’কে পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা করার পাঁয়তারা শুরু হলে বাঙালিদের জন্য ‘স্বাধীন হওয়া’ অনিবার্য হয়ে দাঁড়ায়। একাত্তরের ২৫ মার্চ পাকিস্তানি সামরিক বাহিনীর অতর্কিত কাপুরুষোচিত আক্রমণের পর বাঙালিদের সামনে যুদ্ধের বিকল্প আর কিছুই ছিল না। বঙ্গবন্ধুর ২১ দফা কমে ৬ দফায় এরপর তা পরিণত হয় ‘এক দফায়’। সেটা হচ্ছে 'বাংলাদেশের স্বাধীনতা'। বাংলাদেশের স্বাধীনতা কারো দান নয়। এটি বাঙালি জাতির অর্জন। এই স্বাধীনতার জন্যে বাঙালি জাতিকে ২৬৬ দিন বা প্রায় ৯ মাস লড়াই করতে হয়েছে। উৎসর্গ করতে হয়েছে ৩০ লক্ষ তরতাজা প্রাণ। সম্ভ্রম হারাতে হয়েছে দু'লাখেরও বেশি মা-বোনকে ৷ ‘একজন মুক্তিযোদ্ধা, বাংলাদেশের সূর্যসন্তান’। মুক্তিযোদ্ধারা লড়াই করে দেশ স্বাধীন করে। ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশ স্বাধীন হয়। ১৯৭৩ সালের ১৫ ডিসেম্বর মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে থেকে সর্বোচ্চ বীরত্ব প্রদানকারী ৭ জনকে ‘বীরশ্রেষ্ঠ' (মরণোত্তর), ৬৮ জনকে ‘বীরউত্তম’, ১৭৫ জনকে 'বীরবিক্রম' ও ৪২৬ জনকে ‘বীর প্রতীক' খেতাবে ভূষিত করা হয়। মুক্তিযুদ্ধে জীবন উৎসর্গকারী ৩০ লক্ষ শহীদের মধ্যে সর্বাধিক অর্থবহ ৭ জন, যারা ‘বীরশ্রেষ্ঠ' খেতাবে ভূষিত হয়েছেন—তাদের জীবন-কর্ম- মৃত্যু ও মুক্তিযুদ্ধের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ দিক নিয়ে লেখা '৭ বীরশ্রেষ্ঠর বীরত্বগাথা' বইটি আশা করি সকলের ভালো লাগবে।
Title | : | ৭ বীরশ্রেষ্ঠর বীরত্বগাথা |
Author | : | সৈয়দ মাজহারুল পারভেজ |
Publisher | : | আহমদ পাবলিশিং হাউজ |
ISBN | : | 9789841107987 |
Edition | : | 2nd Print, 2020 |
Number of Pages | : | 128 |
Country | : | Bangladesh |
Language | : | Bengali |
দুই বাংলার পাঠকপ্রিয় কথাসাহিত্যিক সৈয়দ মাজহারুল পারভেজ। লেখেন উপন্যাস, কিশাের উপন্যাস, শিশুতােষ বই, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক, কবিতা ও খেলার বই।। অনুবাদ ও সম্পাদনাতেও রয়েছে দক্ষতা। অনুবাদ ও। সম্পাদনা করেছেন পৃথিবীর বিখ্যাত কবিদের কবিতা। বলা যায়, সাহিত্যের সব শাখায় তার রয়েছে অবাধ বিচরণ। লিখছেন আড়াই দশক ধরে। বাংলাদেশ ও ভারতে প্রকাশিত তার বইয়ের সংখ্যা সব মিলিয়ে দু’শতাধিক। ১৯৮৯ সালে লেখা শুরু ১৯৯২ সালের একুশে বইমেলায় একসাথে ৬ খানা বই প্রকাশের মধ্যে দিয়ে লেখক হিসেবে আত্মপ্রকাশ। ১৯৯৫ সালে তিনি প্রথম লেখক হিসেবে বাংলা একাডেমি বইমেলায় ‘একক বইয়ের স্টল’ করেন। যা তখন ব্যাপক প্রশংসিত হয়। এ বছরই তাঁর নেতৃত্বে গঠিত হয় “বাংলাদেশ লেখক পরিষদ”। তিনি প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক। দীর্ঘদিন ক্রীড়ালেখক সমিতির সিনিয়র সহ-সভাপতি ছিলেন। ২০০৪ সালে অমরেশ বসু কলেজ সাহিত্য সম্মাননা, ২০১৪ সালে কলকাতার (পশ্চিম বাংলা, ভারতের) ইতিকথা সাহিত্য পুরস্কার লাভ করেন ও একই বছর। ক্রীড়ালেখক সমিতি আয়ােজিত ইন্টারন্যাশনাল স্পাের্টস প্রেস-ডে (এআইপিএস-ডে) সম্মাননায় ভূষিত হন। । ১৯৬২ সালের ২২ সেপ্টেম্বর মাগুরা জেলার পুখরিয়া। (আলােকদিয়া) গ্রামের এক সম্ভ্রান্ত পীর পরিবারে জন্ম। পিতা মরহুম সৈয়দ হাসান আলী, মা মরহুমা সৈয়দা আয়েশা হাসান। ৯ ভাইবােনের সবার ছােট। ১৯৯৫ সালে তিনি বিয়ে করেন। স্ত্রী অধ্যাপক শাহানা পারভীন লাভলী এবং দুই কন্যা আয়েশা ঋদ্ধি ও আয়েশা ঋতিকে নিয়ে ঢাকার মিরপুরের সেনপাড়া পর্বতায় লেখকের সুখের সংসার।
If you found any incorrect information please report us